চতুর্থ
প্রজন্মের মাইক্রোকম্পিউটার একেবারে টেবিলের উপর বসিয়ে কাজ করার মতো আকারে ছোট হয়ে
আসে । দামও কমে আসে অভাবনীয়রূপে । তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারের তুলনায় চতুর্থ
প্রজন্মের কম্পিউটারের সাহায্যে বিভিন্ন ধরনের প্রোগ্রাম ব্যবহার করে আমাদের
দৈনন্দিন প্রয়োজনের প্রায় সব ধরনের কাজ করা যায় । চতুর্থ প্রজন্মের
মাইক্রোকম্পিউটার সাধারণ স্তরের মানুষের জন্য কম্পিউটার ব্যবহারের সুযোগ করে
দিয়েছে এবং কম্পিউটার ব্যবহারের জ্ঞান ও
দক্ষতাকে পেশা হিসেবে গ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে ।
চতুর্থ
প্রজন্মের কম্পিউটারের বৈশিষ্টগুলো হচ্ছে-
A/ভেরি লার্জস্কেল ইন্টিগ্রেসন বা VLSI চিপের ব্যাপক ব্যাবহার ও অভাবনীয় উন্নয়ন ও
বিকাশ
B/মাইক্রওপ্রসেসর ও মাইক্রোকম্পিউটারের
আবির্ভাব, বিকাশ ও বিশ্বময় প্রসার
C/অতি ক্ষুদ্রাকৃতির বহনযোগ্য যন্ত্র
নির্মানের ব্যবস্থা
D/নির্ভরযোগ্য, সম্প্রসারণযোগ্য,মাল্টিমিডিয়া,
মাল্টিপ্রসেসিং সমন্বিত সেবা প্রধানকারী মাল্টিমিডিয়া সক্ষম অপারেটিং সিস্টেমের
বিকাশ
E/অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রগ্রামিং প্যাকেজ ও
কাস্টমাইজ সফটওয়্যারের আনয়ন
F/ডাটা স্টোরেজ অ সহযোগী যন্ত্রের পরিধির
ব্যাপক সম্প্রসারণ
G/বহুমুখী কাজে বহুমুখী ইনপুট/আউটপুট যন্ত্রের
ব্যবহার
H/মাল্টিপ্রসেসর সিস্টেমের আবির্ভাব
No comments:
Post a Comment