Amaderadd

Friday, August 15, 2014

সুপার কম্পিউটার



সাহায্যে সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম এবং  বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষনের কাজ করা যায়। এ ধরনের কাজ অন্য কোনো শ্রেণীর কম্পিউটারের সাহায্যে করা সম্ভব নয় । মহাকাশ গবেষণা, পরমানু শক্তি ইত্যাদি ক্ষেত্রে আধুনিক ও উন্নততর গবেষনার কাজ সুপার কম্পিউটার ছাড়া আশানুরুপভাবে পরিচালনা করা যায় না। বর্তমানে ব্যবহৃত সুপার কম্পিউটারগুলিতে কয়েক হাজার প্রসেসর একই সঙ্গে কাজ করে এবং প্রতি সেকেন্ডে কোটি কোটি বৈজ্ঞানিক/গাণিতিক বিশ্লেষণ ও প্রক্রিয়াকরণের কাজ সম্পাদন করে । আমেরিকা ও জাপানসহ বিশ্বের অনেক দেশ সুপার কম্পিউটার তৈরি Super Computer: হচ্ছে সবচেয়ে শক্তিশালী, ব্যয়বহুল এবং সবচেয়ে দ্রুত গতি সম্পন্ন কম্পিউটারসুপার কম্পিউটারের করে থাকে। আবহাওয়া গবেশণা ও আবহাওয়া বার্তা অনুবাদের জন্য কৃতিম উপগ্রহ (Satellite), বিমান ও ভু-কেন্দ্রের মাধ্যমে ভূমন্ডলীর পরিবেশ (Atmosphere) এবং আবওহাওয়ার উপাত্ত সংগ্রহ করে ইনপুট হিসেবে সুপার কম্পিউটারে প্রধান করা হয়। সুপার কম্পিউটারে বিদ্যমান প্রোগ্রামের সাহায্যে এ সব উপাত্ত পক্রিয়াকরণ হয়ে ফলাফল বা আউটপুট প্রদর্শিত/মুদ্রিত হয়। সুপার কম্পিউটার অত্যন্ত ব্যয়বহুল । এ কারণেই ব্যক্তিগত পর্যায়ে এ সব কম্পিউটার ক্রয় বা ব্যবহারের কথা ভাবা যায় না। সরকারি ভাবে এবং খুব বড় ধরনের প্রতিষ্ঠানের পক্ষেই কেবল সুপার কম্পিউটার ক্রয় ও ব্যবহার করা সম্ভব বাংলাদেশে কোনো সুপার কম্পিউটার নেই। ভারত পরম নামে একটি কম্পিউটার নিজেরাই তৈরী করেছে এবং সাফল্যের সঙ্গে ব্যবহার করছে । জুলাই ২০০৮ সময়কালে বিশ্বের দ্রুততম সুপার কম্পিউটার ছিল আইবিএম রোডরানার । এটি আসলে ৪০ টি প্রসেসর সংবলিত ৩২৪০টি কম্পিউটারের গুচ্ছ।

No comments: